১. র্যাপিড পাস ক্রয় : ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিন্মবর্ণিত শাখা/উপ-শাখা থেকে র্যাপিড পাস ক্রয় করা যাবে :-
১) সোনারগাঁও জনপদ শাখা, উত্তরা
৭) ইব্রাহিমপুর শাখা, ক্যান্টনমেন্ট
১০) ইন্দিরা রোড শাখা, ফার্মগেট
১৩) সচিবালয় ফাস্ট ট্র্যাক, বাংলাদেশ সচিবালয়
১৪) ফার্মগেট উপ-শাখা, ফার্মগেট
১৫) কাওরান বাজার শাখা, কাওরান বাজার
১৮) সেগুনবাগিচা উপ শাখা, সেগুনবাগিচা
১৯) বঙ্গবন্ধু এভিনিউ শাখা, গুলিস্তান
২০) মতিঝিল বৈদেশিক বাণিজ্য শাখা, গুলিস্তান
২২) নিউ মার্কেট শাখা, নিউ মার্কেট
২৩) সাতমসজিদ রোড শাখা, ধানমন্ডি
২৫) নিউ ইস্কাটন শাখা, ইস্কাটন, মগবাজার
২৭) খিলগাঁও শাখা, তালতলা, খিলগাঁও
২৮) আর.কে.মিশন রোড উপ-শাকা, মতিঝিল
৩২) তেজগাঁও শাখা, নাবিস্কো, তেজগাঁও
৩৬) মিরপুর ৬ উপ শাখা, মিরপুর
৩৭) কালশী উপ শাখা, মিরপুর
৩৮) মুসলিম বাজার উপ শাখা, মিরপুর
৩৯) বেনারসী পল্লী উপ শাখা, মিরপুর
৪০) ইস্টার্ন হাউজিং উপ শাখা, মিরপুর
৪১) গ্রীনরোড শাখা, গ্রীনরোড
৪৩) মালিবাগ শাখা, মালিবাগ
৪৪) বনানী-১১, বনানী
৪৫) কাকলী উপ শাখা, কাকলী
৪৬) আগাঁরগাঁও তালতলা উপশাখা, আগারগাঁও
৪৭) বনশ্রী উপ শাখা, রামপুরা
৪৮) মানিকনগর উপশাখা, মানিকনগর, ঢাকা।
৪৯) মিরহাজীরবাগ উপশাখা, ধোলাইপাড় নতুন রোড, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা।
৫০) ফরিদাবাদ উপশাখা, ৫৩/৬, হরিচরণ রোড, গেন্ডারিয়া, ঢাকা।
৫১) নবাবপুর শাখা, নবাবপুর, ঢাকা।
৫২) যাত্রাবাড়ী উপশাখা।
৫৩) দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী উপশাখা।
৫৪) মহাখালী শাখা, মহাখালী।
৫৫) গুলশান শাখা, গুলশান।
৫৬) গুলশান এভিনিউ শাখা, গুলশান।
৫৭) দনিয়া শাখা, ঢাকা।
৫৮) বোর্ড বাজার শাখা, গাজীপুর।
৫৯) নয়াবাজার শাখা।
৬০) কুড়িল উপশাখা, কুড়িল।
৬১) কুড়িল চৌরাস্তা উপশাখা।
৬২) খিলক্ষেত উপশাখা।
৬৪) রিং রোড উপশাখা।
৬৫) আমতলা উপশাখা, মিপরপুর।
৬৬) পশ্চিম হাজিপাড়া উপশাখা।
৬৭) বউ বাজার উপশাখা, রামপুরা।
৬৮) প্রগতি স্মরণি শাখা।
৬৯) জহুরা মার্কেট উপশাখা।
৭০) মানিকদী উপশাখা, মিরপুর।
৭১) উত্তরখান শাখা।
৭২) ওয়ারী শাখা।
৭৩) পশ্চিম নাখালপাড়া উপশাখা, তেজগাঁও।
৭৪) পান্থপথ শাখা।
৭৫) গ্রীন রোড উপশাখা।
৭৬) মোহাম্মদীয়া হাউজিং উপশাখা।
৭৭) কামারপাড়া শাখা।
৭৮) বাসাবো উপশাখা।
৭৯) সবুজবাগ উপশাখা।
৮০) তিলপাপাড়া উপশাখা।
৮১) ভাষানটেক উপশাখা।
৮২) আফতাবনগর উপশাখা।
৮৩) ধোলাইখাল শাখা।
৮৪) ফরিদাবাদ উপশাখা।
৮৫) পীরেরবাগ উপশাখা।
৮৬) শিয়ালবাড়ি উপশাখা।
এছাড়াও দিয়াবাড়ি ও আগারগাও মেট্রো রেল স্টেশন এর DBBL এর বুথ থেকে র্যাপিড পাস ক্রয় করা যাবে।
২। র্যাপিড পাসের প্রাথমিক মূল্য ৪০০/- টাকা যার মধ্যে ২০০/- টাকা প্রাথমিক রিচার্জ এবং বাকী ২০০/- টাকা কার্ডের জমা মূল্য।
৩। একজন কার্ড ব্যবহারকারী একবারে সর্বোচ্চ ১,০০০/- টাকা রিচার্জ করতে পারবেন, তবে কার্ডের ব্যালান্স ১০,০০০/- টাকা এর বেশি হতে পারবে না।
৪। কার্ডে অপার্যপ্ত ব্যালান্স থাকলেও কার্ড ব্যবহারকারী প্রতিবার প্রতিবার রিচার্জে একবার কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন (বাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)। তবে পরবর্তী রিচার্জে ঐ পরিমাণ টাকা সয়ংক্রিয়ভাবে সমন্বয় হয়ে যাবে। মেট্রোরেলের ক্ষেত্রে স্টেশন থেকে বের হবার পূর্বেই রিচার্জ করে নিতে হবে।
র্যাপিড পাস কার্ড নিবন্ধন ঃ
১। ওয়েবসাইট থেকে রেজিষ্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করে আপনার র্যাপিড পাস কার্ড নম্বর ও ইমেইল প্রদান করে সাবমিট করুন।
২। ইমেইলে প্রাপ্ত টোকেন নম্বরটি ব্যবহার করে ভেরিফিকেশন সম্পূর্ণ করুন।
৩। র্যাপিড পাস নিবন্ধন ফর্ম যথাযথভাবে পূরণ করুন এবং সাবমিট করুন।
৪। রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হলে আপনার ইমেইল এ পাঠানো ফর্মটি সংরক্ষণ করুন।
৫। অনলাইন রেজিষ্ট্রেশনের ২৪ ঘন্টা পর আপনার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন বলে বিবেচিত হবে।
* নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পূর্বে রিফান্ড এবং রি-ইস্যু সংক্রান্ত কোন দাবী গ্রহণ করা হবে না।
র্যাপিড পাস কার্ড নিবন্ধন বাঞ্ছনীয় নয় তবে একমাত্র নিবন্ধিত কার্ড ব্যবহারকারীগণ নিন্মলিখিত সুবিধা ভোগ করবেন ঃ
ক) রিফান্ড : যদি কোন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী কার্ড ফেরত দিতে মনঃস্থির করেন, সেক্ষেত্রে অপারেটর সত্যতা যাচাই সাপেক্ষে রিফান্ড ফি বাবদ ২০/- টাকা কেটে নিয়ে একই দিনে কার্ডের মূল্য (জমা ও রিচার্জ) ফেরত দিবেন।
খ) ‘ক্ষতিগ্রস্থ’ কার্ড পুন প্রদান: ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্থ কার্ড অপারেটরকে ফেরত দিয়ে পুনঃ প্রদান ফি বাবদ ২০০/- টাকা প্রদান সাপেক্ষে নতুন কার্ড নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে অপারেটর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে নতুন প্রদানকৃত কার্ডে পূর্বের ব্যালেন্স স্থানান্তর করে দিবেন।
গ) হারানো কার্ড পুন প্রদান: ব্যবহারকারী নতুন কার্ডের জন্য ২০০/- টাকা জমা ফি এবং ২০০/- টাকা পুন প্রদান ফি প্রদান করবেন। অপারেটর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে নতুন প্রদানকৃত কার্ডে পূর্বের ব্যালেন্স স্থানান্তর করে দিবেন।
ঘ) হারানো কার্ড ফেরত : ব্যবহারকারী হারানো কার্ড ফেরত পেলে অপারেটরকে জমামূল্য ফেরত প্রদানের জন্য দিবেন। অপারেটর সত্যতা যাচাই সাপেক্ষে কার্ড নিষ্ক্রিয় করে রিফান্ড ফি বাবদ ২০/- টাকা কেটে নিয়ে একই দিনে কার্ডের মূল্য ফেরত দিবেন।
ঙ) ‘খ’ এবং ‘গ’-তে বর্ণিত প্রক্রিয়া সম্পাদন করতে এক কার্য দিবস প্রয়োজন হবে। ফলে অপারেটর ব্যবহারকারীকে স্মারক নম্বর সম্বলিত একটি ভাউচার প্রদান করবেন এবং পরবর্তী কার্যদিবসে ব্যবহারকারী সেই ভাউচার প্রদর্শন করে নতুন কার্ড গ্রহণ করবেন।
চ) রিচার্জ এবং কার্ডের মেয়াদ : কার্ড এর লাইফ টাইম ( নিবন্ধনকৃত কার্ড ভেঙে/ হারিয়ে গেলে নুতুন কার্ড পাওয়া যাবে। নতুন কার্ডে পূর্বের কার্ডের রিচার্জকৃত টাকা যুক্ত করে দেওয়া হবে।